মঙ্গলবার , ১২ মার্চ ২০২৪ | ১১ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইটি বিশ্ব
  4. আইন-বিচার
  5. আন্তর্জাতিক
  6. ইসলাম
  7. ঈদুল ফিতর
  8. ক্রিকেট
  9. খেলা-ধুলা
  10. জাতীয়
  11. দুর্ঘটনা
  12. ফুটবল
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. রাজনীতি

রোজা শুরুর আগেই লেবু ও শসার বাজারে আগুন

প্রতিবেদক
ঢাকা ডেইলি ডেস্ক
মার্চ ১২, ২০২৪ ১০:৩২ পূর্বাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

চট্টগ্রামে রোজা শুরুর একদিন আগেই ইফতারের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান লেবুর বাজারে চড়া মূল্য বিরাজ করছে। দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে লেবু। শুধু লেবু নয় শসার বাজারেও আগুন। একদিন আগে ৭ টাকা করে বিক্রি হলেও আজকে প্রতিটি লেবু ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর খুচরা পর্যায়ে কেজি প্রতি শসা ২০ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে।

সোমবার (১১ মার্চ) সকালে রেয়াজউদ্দীন বাজার এলাকায় নিত্য পণ্যের দাম তদারকি করতে এসে বাজারের বেহাল অবস্থা দেখতে পান ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। বাড়তি দামে বিক্রি, ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ না থাকায় পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর।

একদিন আগে প্রতিটি লেবু ৬ থেকে ৭ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। সোমবার তা বিক্রি হচ্ছে ১৪ থেকে ১৫ টাকা করে। ডজন প্রতি লেবু একদিন আগে ৭২ টাকা থাকলেও সোমবার সকাল থেকে বিক্রি হচ্ছে ডজন প্রতি ১৫০ টাকা করে। সেই সঙ্গে কোন মূল্য তালিকা যেমন টাঙানো ছিল না। তেমনি ছিল না কোনো ক্রয়মূল্য। সরবরাহ কম ও বাড়তি দামে লেবু ক্রয় করে আনার কারণে দাম বাড়তি বলে অনেকটা দায় এড়ানোর চেষ্টা লেবুর পাইকারি ব্যবসায়ীদের।

মেম্বার বাণিজ্যালয়ের লেবুর পাইকারি ব্যবসায়ী মো. সেলিম জানান, কয়েকদিন আগে লেবুর দাম কম থাকলেও হঠাৎ করেই লেবুর দাম বেড়ে গেছে। সরবরাহ কম ও বাড়তি দামে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লেবু ক্রয় করে আনার কারণে বাড়তি দামে লেবু বিক্রি করতে হচ্ছে বলেও জানান তিনি। শসার অবস্থা আরও করুন। পাইকারিতে ৪০ টাকা দরে কিনে নিয়ে খুচরা পর্যায়ে তা ৬০ থেকে ৬৫ টাকা করে সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রি করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা।

রেয়াজ উদ্দীন বাজার এলাকায় লেবু কিনতে আসা মো. শাহজাহান মিয়া জানান, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রোজার আগে বিভিন্ন জিনিস পত্রের দাম কমে। কিন্তু আমাদের দেশ উল্টো। অতিরিক্ত দামের কার

জাতীয় ভোক্তা অধিদফতর সংরক্ষণ অধিদফতরের উপ পরিচালক মো. ফয়জুল্লাহ জানান, বাড়তি দামে বিক্রি, ক্রয় রশিদ না থাকা ও মূল্য তালিকা না টাঙানোয় পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, লেবুর পাইকারি বিক্রেতারা কোন ক্রয়মূল্য রাখে না। ক্রয়মূল্য না রাখার অজুহাতে বাড়তি দাম কিনতে হয় এই অজুহাতে সাধারণ মানুষ থেকে বেশি টাকা হাতিয়ে নেয়া হয়।

পুরো রমজান জুড়েই বাজার মনিটরিং করা হবে বলেও ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

সর্বশেষ - জাতীয়